হারাম শরীফে ধর্মদ্রোহী কাজ করা
হারাম শরীফে ধর্মদ্রোহী কাজ করা
আল্লাহ তাআলা বলেন-
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا وَيَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ وَالْمَسْجِدِ الْحَرَامِ الَّذِي جَعَلْنَاهُ لِلنَّاسِ سَوَاءً الْعَاكِفُ فِيهِ وَالْبَادِ وَمَنْ يُرِدْ فِيهِ بِإِلْحَادٍ بِظُلْمٍ نُذِقْهُ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ. (الحج: ২৫)
‘‘এবং মসজিদে হারাম যা আমি করেছি স্থায়ী ও বহিরাগত সকলের জন্য সমান। আর তাতে যে অন্যায় ভাবে কোন ধর্মদ্রোহী কাজ করার ইচ্ছা করে,
আমি তাকে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি আস্বাদান করাবো।’’ (হজ্ব: ২৫) এ বিষয় যা আলোচিত হল গুলো মারাত্বক কবীরা গুনাহ যা পবিত্র কুরআনর হাদীসের আলোকে উলামায়ে কেরাম উল্লেখ করেছেন এবং বিশেষ করে ইমাম হাফেয শামসুদ্দীন আয যাহাবী রহ, আল-কাবায়ের কিতাবে সংকলন করেছেন।
আল্লাহ যেন এ সকল গুনাহ থেকে বেচে থাকতে সাহায্য করেন এবং আমাদেরকে তাওফীক দিবেন, যে সব কাজ তিনি পছন্দ করেন না, এবং সন্তুষ্ট হন না, এসব কাজ থেকে বেচে থাকতে। এবং আমরা ঐ সব গুনাহ যা আমাদের থেকে প্রকাশ পেয়েছে আল্লাহ যেন আমাদের ঐ সকল পাপ ক্ষমা করেন
এবং আল্লার নিকট প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদের ঐসব লোকদের অর্ন্তভুক্ত না করেন যাদের সম্পর্কে রাসূল সা. বলেন,
اتدرون من المفلس إن المفلس من أمتي من يأتي يوم القيامة بصلاة وصيام وزكاة ويأتي وقدشتم هذا وقذف هذا. مسلم৭৬৮২)
‘‘তোমরা কি জান আমার উম্মতের মধ্যে দরিদ্র কে? মনে রাখবে আমার উম্মতের মধ্যে দিরদ্র হল ঐ লোক যে কেয়ামাতের দিন অনেক নামায, রোযা, ও যাকাত নিয়ে উপস্থিত হবে অথচ সে দুনিয়াতে কাউকে গালি দিয়েছে, কাউকে অপবাদ দিয়েছে,
কারো সম্পদ ভক্ষণ করেছে আবার কাউকে রক্তাক্ত বা প্রহার করেছে, অতঃপর আল্লাহ তার পুণ্য হতে তার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত, অত্যাচারিত ব্যক্তিদের পাওনা আদায় করে দিবেন।
যখন পাওনাদারদের পাওনা পরিশোধ করার পূবেই তরা পুণ্য শেষ হয়ে যাবে,তখন তাদের পাপগুলি তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে, তারপর তাকে কজাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।’’ (মুসলিম৭৬৮২)
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا وَيَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ وَالْمَسْجِدِ الْحَرَامِ الَّذِي جَعَلْنَاهُ لِلنَّاسِ سَوَاءً الْعَاكِفُ فِيهِ وَالْبَادِ وَمَنْ يُرِدْ فِيهِ بِإِلْحَادٍ بِظُلْمٍ نُذِقْهُ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ. (الحج: ২৫)
‘‘এবং মসজিদে হারাম যা আমি করেছি স্থায়ী ও বহিরাগত সকলের জন্য সমান। আর তাতে যে অন্যায় ভাবে কোন ধর্মদ্রোহী কাজ করার ইচ্ছা করে,
আমি তাকে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি আস্বাদান করাবো।’’ (হজ্ব: ২৫) এ বিষয় যা আলোচিত হল গুলো মারাত্বক কবীরা গুনাহ যা পবিত্র কুরআনর হাদীসের আলোকে উলামায়ে কেরাম উল্লেখ করেছেন এবং বিশেষ করে ইমাম হাফেয শামসুদ্দীন আয যাহাবী রহ, আল-কাবায়ের কিতাবে সংকলন করেছেন।
আল্লাহ যেন এ সকল গুনাহ থেকে বেচে থাকতে সাহায্য করেন এবং আমাদেরকে তাওফীক দিবেন, যে সব কাজ তিনি পছন্দ করেন না, এবং সন্তুষ্ট হন না, এসব কাজ থেকে বেচে থাকতে। এবং আমরা ঐ সব গুনাহ যা আমাদের থেকে প্রকাশ পেয়েছে আল্লাহ যেন আমাদের ঐ সকল পাপ ক্ষমা করেন
এবং আল্লার নিকট প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদের ঐসব লোকদের অর্ন্তভুক্ত না করেন যাদের সম্পর্কে রাসূল সা. বলেন,
اتدرون من المفلس إن المفلس من أمتي من يأتي يوم القيامة بصلاة وصيام وزكاة ويأتي وقدشتم هذا وقذف هذا. مسلم৭৬৮২)
‘‘তোমরা কি জান আমার উম্মতের মধ্যে দরিদ্র কে? মনে রাখবে আমার উম্মতের মধ্যে দিরদ্র হল ঐ লোক যে কেয়ামাতের দিন অনেক নামায, রোযা, ও যাকাত নিয়ে উপস্থিত হবে অথচ সে দুনিয়াতে কাউকে গালি দিয়েছে, কাউকে অপবাদ দিয়েছে,
কারো সম্পদ ভক্ষণ করেছে আবার কাউকে রক্তাক্ত বা প্রহার করেছে, অতঃপর আল্লাহ তার পুণ্য হতে তার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত, অত্যাচারিত ব্যক্তিদের পাওনা আদায় করে দিবেন।
যখন পাওনাদারদের পাওনা পরিশোধ করার পূবেই তরা পুণ্য শেষ হয়ে যাবে,তখন তাদের পাপগুলি তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে, তারপর তাকে কজাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।’’ (মুসলিম৭৬৮২)
No comments: